শিশু নির্যাতন ও ধর্ষণের মতো সংবেদনশীল ঘটনায় ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সম্প্রতি আইন সংশোধন করা হয়েছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) তথ্য অনুযায়ী, গত চার বছরে ২ হাজার ৬৪৫ জন মেয়ে এবং ২৫১ জন ছেলে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। ভয়াবহ এ পরিস্থিতিতে ভুক্তভোগীরা সাহস করে অভিযোগ জানালেও ন্যায়বিচার পেতে তাদের ও তাদের পরিবারকে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। তদন্ত প্রক্রিয়া যেখানে শেষ হওয়ার কথা ছয় মাসের মধ্যে, সেখানে তা দীর্ঘ সময় ধরে চলেছে, আর বিচারপ্রক্রিয়া আরও দীর্ঘায়িত হয়েছে। এর ফলে অপরাধীরা শাস্তির ভয় না পেয়ে একই অপরাধ পুনরায় করেছে, এমনকি কেউ কেউ বিচার এড়িয়ে যেতেও সক্ষম হয়েছে।
মন্তব্য করুন