প্রিন্ট এর তারিখঃ Aug 26, 2025 ইং || প্রকাশের তারিখঃ Aug 24, 2025 ইং
উত্তরার প্লাবন ভুমি থেকে ঘনবসতি, ঝুঁকিতে বিমানবন্দর

রানওয়েতে জরুরি অবতরনের সময় বাঁ যান্ত্রিক ত্রুটিতে ঘনবসতিতে আছড়ে পরতে পারে বিমান। তারপর ও রানওয়ের আশেপাশে ঘরবাড়িতে রাজুকের অনুমোদন। প্লাবন ভূমি হয়ে গেলো ব্যক্তি মালিকানা। যেখানে সব উন্নত দেশে রানওয়ের আশেপাশে কোনো বসতির অনুমোদন দেয় না। যার ফলে ঘটে গেলো মাইলেস্টোন কলেজে যুদ্ধ বিমান দূর্ঘটনা। ঝরে গেলো শিশুদের ও শিক্ষকদের তাজা প্রান।
১৯৮০ সালে যখন রানওয়ে নির্মান করা হয়, তখন আশেপাশে ছিলনা কোনো বসতি। সেই সময় দিয়াবারি সহ তুরাগ নদী ছিলো জলাশয় ও প্লাবনভূমি হিসাবে। ১৯৯৫ সালে রাজুকের করা রাজধানী উন্নয়ন প্লানের প্লাবন ভূমি, ২০১০ সাল ও ২০২০ সালের বিশাদ অঞ্চল ম্যাপে হয়ে যায় আবাসিক অঞ্চল। এই জলাশয় ভরাট করে আবাসন প্রকল্প গড়ে তুলেছে রাজধানী উন্নয়ন কতৃপক্ষ (রাজউক)। এমনকি খাল ভরাট করে তৈরি করা হয়েছে রাস্তাঘাট। সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ব্যক্তি মালিকানাধীন বাড়ি-ঘর নির্মান। আর প্রভাব শালীরা বালু দিয়ে ভরাট করছে জলাশয়। কবে থামবে এই অপরিকল্পিত বাড়ি-ঘড় নির্মান?
© ২০২৫, বিয়ন্ডস্টার ডিজিটাল লি: সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।